Skip to main content

Posts

Haunted places in usa

              The LaLaurie Mansion, New Orleans, Louisiana 1)Madame Marie Delphine LaLaurie used to be a Louisiana socialite acknowledged for web hosting ritzy soirees in her decadent Creole mansion in the French Quarter of New Orleans all through the early nineteenth century. Guests gorged on nice meals and champagne, unaware of the grisly scene unfolding two flooring above. When nearby police answered to a kitchen hearth in 1834, they found the bodies of various horribly mutilated slaves in the attic. When the public discovered of LaLaurie’s grotesque secret, a mob stormed the house, prompting her to flee to France. Soon after LaLaurie disappeared from New Orleans, humans claimed to hear the phantom screams of her victims spilling from the residence in the useless of night. Spooky Fact: In 2014, the notorious murderess was once reborn via Kathy Bates in the tv collection American Horror Story: Coven. How to Visit: The LaLaurie Mansion is...
Recent posts

Atlantis

উন্নত সভ্যতার বাসিন্দারা এই শহর তৈরি করেছিল। ঈশ্বরের রোষে রাতারাতি ধ্বংস হয়ে সমুদ্রে তলিয়ে যায় এই শহর ও সভ্যতা।সেই শহরের কথা মানুষ জানে অন্তত পক্ষে আড়াই হাজার বছরআগে থেকে। প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক প্লেটো ৩৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এই শহর তথা সভ্যতার কথা লিখে গিয়েছিলেন। তার পর থেকে পল্লবিত হয়েছে লস্ট আটলান্টিসের কাহিনি। যুগে যুগে মানুষ সন্ধান করেছে এই শহরের।লস্ট আটলান্টিস সম্পর্কে প্রচলিত ধারণা এই— এক উন্নত সভ্যতার বাসিন্দারা এই শহর তৈরি করেছিল। ঈশ্বরের রোষে রাতারাতি ধ্বংস হয়ে সমুদ্রে তলিয়ে যায় এই শহর ও সভ্যতা। কোথায় ছিল এই শহর, তা খুঁজতে মানুষ কখনও অনুমান করছে সিসিলি, মল্টা, সাইপ্রাসের আশপাশ, কখনও বা অতলান্তিক মহাসাগরের অথই নীলে তাকে সন্ধান করেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তার কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি। কেবল পল্লবিত হয়েছে কিংবদন্তি, রচিত হয়েছে একের পরে এক সাহিত্য।সম্প্রতি ‘ব্রাইট ইনসাইট’ নামের এক ইউটিউব চ্যানেল আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির একটি স্থানকে হারিয়ে যাওয়াআটলান্টিস শহর বলে দাবি করে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। তাদের দাবি, প্লেটোর বর্ণনার সঙ্গে এই স্থানটির হুবহু মিল রয়েছে।উত্তর পশ্চিম আফ্রিকার মরিটান...

Gilgamas

পৃথিবীর প্রাচীনতম মহাকাব্য গিলগামেস সুমেরিও সভ্যতায় গড়ে ওঠা সমাজে,আজ থেকে প্রায় চার হাজার বছর আগে,এক অনামি কবির হাতে কিউনিফর্ম ভাষায় রচিত হয় গিলগামেস মহাকাব্য। যেকোন মহাকাব্যই একটি সমাজ জীবনের পরিপ্রক্ষিতে রচিত হয়েছে। বহু বছর ধরে কাহিনীগুলি মানুষের মুখে মুখে বাহিত হতে থাকে। লিখিত আকারের মধ্যেও এর মূল চরিত্রগুলি এক থাকলেও,সময়ভেদে এবং অন্চলভেদে কাহিনীর মধ্যে কিছু কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। যদিও মূল কাঠামোর কোন পরিবর্তন হয় না। যে সমাজকে কেন্দ্র করে কাহিনী গড়ে ওঠে, তার স্বরূপটি খুঁজে পেতে তাই অসুবিধা হয় না। গিলগামেসের কাহিনীও ঠিক এরকমই একটি।সর্বপ্রথম ব্রিটিস মিউজিয়ামের পক্ষ থেকে অস্টিন হেনরি লেয়ার্ড, ১৮৫০ সাল নাগাদ, বর্তমান ইরাকে খনন কার্য চালিয়ে প্রাচীন সুমেরিও সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ আবিস্কার করেন। তিনি কিউনিফর্ম ভাষায় লিখিত প্রায় ২০,০০০ মাটির ট্যাবলেট বা টালি ব্রিটিস মিউজিয়ামে পাঠান। শুরু হয় অ্যাসিরিওলজির উপর গবেষনা। কিউনিফর্মভাষার পাঠোদ্ধারের কাজ। পরে আরো অনেক উৎস থেকে প্রায় ৭৫,০০০ এই ধরনের ট্যাবলেট ম্যানিস্ক্রিপ্টউদ্ধার হয়। যার মধ্যে অনেকগুলিই ভাঙা-চোরা। কিউনিফর্ম ভাষা পড়তে পারে হাতে ...

Rajput history

ইতিহাসের পথ ধরে চলুন ফিরে যাই ১৭৩০ সালে। পশ্চিম রাজস্থানের মাড়োয়াড় অঞ্চলের খেজার্লি গ্রামে। আমরা ইতিহাসে পড়েছি চিরকালই রাজস্থান বিখ্যাত ছিল যুদ্ধবিগ্রহ, দখল ও রক্তপাতের জন্য। কিন্তু যেটা ইতিহাসে নেই তা হল প্রকৃতি ও জীবজগৎ বাঁচিয়ে নিজেরা বেঁচে থাকার এক জীবনদর্শনও শিখিয়েছে জলহীন এই রাজপুতনা। এই হিংসার দুনিয়ায় একটি ব্যতিক্রমের মতো রয়েছে বিষ্ণোই সম্প্রদায় যারা আজও প্রকৃতির সঙ্গে জড়িয়ে বাঁচায় বিশ্বাসী। লুন্ঠন, কেড়ে খাওয়া বা ফসলের জন্য রাজ্যবিস্তারের পরম্পরার উল্টোপথে হেঁটে প্রকৃতিকে বাঁচিয়ে নিজেরা বাঁচার দর্শনে বিশ্বাস করাবিষ্ণোই সম্প্রদায় গাছ কেটে পরিবেশ ধ্বংসের পথে বোধহয় পৃথিবীতে প্রথমবার (ভারতে তো বটেই) রুখে দাঁড়িয়েছিল।আগে দেখে নেওয়া যাক কারা এই বিষ্ণোই সম্প্রদায়। কথিত আছে, রাজস্থানের পিপাসার গ্রামে ১৪৫১ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন জাম্বেশ্বর নামে এক ব্যক্তি। তিনিই পরবর্তীকাল প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন এই বিষ্ণোই সম্প্রদায়। বিষ্ণুর উপাসনা করতেন জাম্বেশ্বর। যে কারণে সম্প্রদায়ের নাম হয় বিষ্ণোই।গুরু জাম্বেশ্বর তার ভক্তদের বলেছিলেন, প্রকৃতিকে বাঁচানোর কথা। সুস্থভাবে বাঁচতে হলে যে পশু-পাখি-গাছপালারও প্...

khorasan

রাজ্যটির নাম খোরাসন, আফগান রাজ্যের গা ঘেষে।জনসংখ্যা কম, মানুষ শান্তিপ্রিয়। চেঙ্গিস খাঁ এসে দেশটিকে লন্ডভন্ড করে দেন।তৈমুর লঙ এসেও রক্তের ফোয়ারা ছুটিয়ে দেন।পরে পারস্যের শাহ, একজন প্রাদেশিক কর্তা,সুলতান বেগী, মাধ্যমে এই দেশটি শাসন করতেন।সুলতানের এক সুযোগ্য উজীর ছিলেন। নাম মহম্মদ শরীফ। তীক্ষ্ণ বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষটি দেশটাকে ভালোবাসতেন।দেশবাসীর মধ্যে দুটি ভাগ, কুর্দিস ও তুর্কী। উভয়েই গোলমালের উৎস। উজীর সফলভাবে, তার মোকাবিলা করে, উপাধী পেয়েছেন, উজীরে আজম।তার সম্পদ সুলতানেরই মত, বিশাল প্রাসাদ, আস্তাবলে প্রচুর প্রানী,লোক, লস্কর। উজীরের ছেলে মির্জা গিয়াস শিকার করে, আনন্দ স্ফুর্তি করেই কাটিয়ে দেয়। এমন সুপুরুষ যুবক খুব কম দেখা যায়।তুর্কী সরদার মুস্তাক খাঁ ছিলেন বেনিয়া। গালিচা থেকে রত্ন, সবই কেনা বেচা করেন। তিনি উজীরের অন্দর মহলে প্রবেশের অনুমতি পেতেন।তার মুখ থেকেই খবরটা ছড়ালো যে উজীর মহম্মদ শরীফের বাড়ীটি রুপের হাট। সবাই অত্যন্ত সুপুরুষ আর মহিলারা অসাধারন সুন্দরী।সুলতান বেগী হঠাৎ মারা গেলেন। তার মৃত্যুর পর সুলতান হলেন কাজাক খাঁ। তিনি বেগীর মতই উজীর মহম্মদ শরীফকে মান্যতা দিতেন। এরপর হঠাৎ করেই কাজ...

Imambara murshidabad

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের স্বর্ববৃহৎ ঐতিহাসিক নির্দশন ইমামবাড়া। মুর্শিদাবাদ জেলার লালবাগ মহকুমার অন্তর্গত। এই নিদর্শনটির নির্মাতা নবাব নাজিম ফেরাদুন জাঁ।নিজামত ইমামবাড়া বা হাজারদুয়ারী ইমামবাড়া পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে হাজারদুয়ারি প্রাসাদের উত্তরে (সম্মুখে) অবস্থিত। ইমামবাড়াটি কেবল পশ্চিমবঙ্গেই না, সমগ্র ভারতে এটি সর্ববৃহৎ (২০৭ মিটার)। প্রাথমিক পর্যায়ে ন়বাব সিরাজউদ্দৌলা ইমামবাড়াটিকে কাঠ দ্বারা নির্মাণ করেছিলেন। কিন্তু ১৮৪৬ সালে এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ইমামবাড়াটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। পরবর্তীতে ১৮৪৭ সালে হুমায়ুন জাঁ এর ছেলে নবাব নাজিম মনসুর আলী ফেরাদুন জাঁ প্রায় সাত লাখ রুপি ব্যায়ে দ্বিতল ইমামবারাটি পুনঃনির্মাণকরেন।ইমামবাডা় প্রাসাদের মধ্যবর্তী স্থানে নির্মিত হয়েছে একটি ছোট আকৃতির দরগা বা মদিনা মসজিদ। দরগার বারান্দা রঙিন টাইলস দ্বারা অলংকৃত এবং এর মধ্যে রয়েছে হযরত মহম্মদ (সা.) এর মদিনার রওজা মোবারকের অনুরূপ একটি প্রতিকৃতি।প্রতি বছর ইসলাম বর্ষের মহরম মাসের এক থেকে দশ তারিখ পর্যন্ত ইমামবাড়াটি দর্শণার্থীদের জন্য খুলে দেয়া হয়।বহু দুরদূরান্তের মুসলমান ভক্ত ও পার্শ্বর্তী হিন্দুরা ও ম...

captain philip gonzalez

ফেলিপ গন্জালেজ যখন ভাসতে ভাসতে প্রশান্তের দক্ষিণে ইস্টার দ্বীপে পৌঁছালেন ততক্ষণে তাঁর চোখ কপালে উঠে গেছে। সারি সারি পাথরের মানুষ যেনো কূলে দাঁড়িয়ে মাথা তুলে দেখছে তাঁদের জাহাজ! আতঙ্ক ঘিরে ধরলো ডেকে দাঁড়ানো সব নাবিককে, নোঙরের আগেই....সালটা সতেরোশো সত্তর। আমাদের পলাশীর যুদ্ধের তেরো বছর পর। দ্বিতীয়বারের মতো কোনো বিদেশী জাহাজ ভিড়লো ইস্টার দ্বীপের কূলে।দুটি স্প্যানিশ জাহাজ- সান লরেন্জো আর সান্তা রোজালিয়া। দুটোই ছিলো ক্যাপ্টেন ফেলিপ গোন্জালেজের অধীনে।.ইস্টার দ্বীপের কূলব্যাপী দাঁড়ানো শয়ে শয়ে পাথরের বিশাল মূর্তি গুলো তখনই ভালোভাবে নজরে আসে স্প্যানিশদের।.তীরবর্তী সবকটি মূর্তির মুখ ছিলো সাগরের দিকে ঘোরানো। যেনো একসাথে পাহারা দিচ্ছে দ্বীপকে। যাচাই করছে কে আসলো কে গেলো।.প্রতিটা মূর্তি ছিলো পাথরের তৈরী। পরবর্তীতে বিজ্ঞানীদের গবেষণায় জানা যায় পাথরগুলো আনা হয়েছিলো দ্বীপের মধ্যবর্তী 'রানো রারাকু' (Rano Raraku) নামের এক আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ থেকে। অর্থাৎ আগ্নেয় শিলারতৈরি সব।.তাছাড়া একেকটা মূর্তি প্রায় বারো থেকে তেরো ফুট লম্বা আর ওজন প্রায় বারো টন। অর্থাৎ উচ্চতায় দুজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ আর ওজনে ...